চাকরীর পরীক্ষার জন্য ছোটো প্রশ্ন উত্তর
১. সামুদ্রিক মৎস উৎপাদনে
ভারতের স্থান কত- ৭ম।
২. অভ্যন্তরীন মৎস উৎপাদনে ভারতের স্থান- ২য়।
৩. মৎস উৎপাদনে প্রথম স্থান কোন
দেশের- চিন।
৪. মৎস আহরণ কোন্ শ্রেনীর অর্থনৈতিক
ক্রিয়াকলাপ- প্রথম শ্রেনির।
৫. মাছের বিজ্ঞানসম্মত কৃত্রিম প্রজনন,
বংশবৃদ্ধি, প্রতিপালন ও সংরক্ষনকে কী বলে- পিসিকালচার বলে।
৬. সামুদ্রিক উদ্ভিদ ও প্রানীর বিজ্ঞানসম্মত
ও পরিকল্পিত চাষকে কী বলে- মেরিকালচার।
৭. মাছ পালন, ডিম তৈরি ও ডিম ফুটিয়ে
নতুন চারা পোনা উৎপাদন করা হয় তাকে কী বলে- ফিশ হ্যাচারি বলে।
৮. ঝাঁক বেঁধে বিচরণ করে কোন ধরনের
মাশ- পিলেজিক মাছ।
৯. পৃথিবীর ধৃত মাছে অধিকাংশ (প্রায়
৪২%) কোন্ শ্রেনির মাছ- পিলেজিক শ্রেনির।
১০. প্রধান পিলেজিক মাছের নাম কী-
হ্যারিং মাছ। (এছাড়াও ম্যাকারেল, সার্ডিন,পিলচার্ড)।
১১. প্রধান ডেমার্সাল মাছের নাম
কী- কড মাছ (এছাড়াও হ্যাডক, হ্যালিবাট, টুনা, টারবাট)।
১২. গভীর জলের মাছ কাকে বলে- ডেমার্সাল মাছ কে।
১৩. যে মাছ সমুদের লবনাক্ত জলে বিচরণ
করে কিন্তু নির্দিষ্ট ঋতুতে ডিম পাড়ার জন্য নদীর স্বাদু জলে উঠে আসে তাকে কী মাছ বলে-
অ্যানাড্রোমাস মাছ বা উজানগামী মাছ বলে।
১৪. অ্যানাড্রোমাস মাছে উদাহরণ কী-
ইলিশ এবং নাতিশোতোষ্ণ অঞ্চলের স্যামন, শাড ইত্যাদি।
১৫. যেসব মাছ নদীর মিষ্টি জলে বিচরণ
করে কিন্তু ডিম পাড়ার জন্য সমুদ্রের লবনাক্ত জলে যায় তাকে কী মাছ বলে- ক্যাটাড্রোমাস
মাছ বা ভাটিগামী মাছ বলে।
১৬. ক্যাটাড্রোমাস মাছের উদাহরণ
দাও- ইল, মুলেট, ক্রোকিং মাছ ইত্যাদি।
১৭. স্মুদ্রের উপরিভাগের পিলেজিক
মাছ ধরার জন্য কি ধরণের জাল ব্যবহার করা হয়- ভাসা জাল।
১৮. গভীর জলের বৃহৎ আকারের ডেমার্সাল
মাছ ধরার জন্য কী জাল ধরা হয়- টানা জাল।
১৯. পিলেজিক ও ডেমার্সাল উভয় ধরণের
মাছ ধরার জন্য কী জাল ব্যবহার করা হয়- বেড়া জাল।
২০. ব্যপক মাছ চাষ ও উৎপাদনের বৈপ্লবিক
বৃদ্ধি্কে এককথায় কী বলে- নীল বিপ্লব।
২১. পৃথিবীর বৃহত্তম মৎসক্ষেত্রে
হল- উঃ পূঃ আটলান্টিক মহাসাগরীয় অঞ্চল।
২২. মৎস সংগ্রহের দিক থেকে পৃথিবীর
বৃহত্তম মৎসক্ষেত্রের নাম কী- উঃ পঃ মৎসক্ষেত্র অঞ্চল।
২৩. মৎসজীবির দেশ কাকে বলে- নরওয়ে
কে।
২৪. দক্ষ ধীবরের দেশ কাকে বলে- আইসল্যান্ডকে।
২৫. ভারতের কোন্ রাজ্য মৎস উৎপাদনে
প্রথম- অন্ধ্র প্রদেশ।
২৬. ভারতের চিংড়ি মাছের রাজধানী
কাকে বলে- অন্ধ্রপ্রদেশের ‘নেল্লোর’ কে।
২৭. বিশ্বের বৃহত্তম মৎস বাজারের
নাম কী- সুকিজি।
২৮. হেরিং মাছের পুকুর বা হেরিং
পন্ড কাকে বলা হয়- আটলান্টিক মহাসাগরকে।
২৯. ভারতের মৎস গবেষনা কেন্দ্র কোথায়
রয়েছে- ব্যারাকপুর।
৩০. বিশ্বের প্রধান মৎস রপ্তানিকারক
দেশের নাম কী- চিন।
৩১. হেরিং বন্দর কাকে বলে- হাউগেসুন্ড।
৩২. সার্ডিন বন্দর কাকে বলে- মনটিরকে।
৩৩. শ্বেত মাছ কাকে বলে- ডেমার্সাল
মাছ কে।
৩৪. পৃথিবীর মৎস গবেষনাগার কোথায় রয়েছে- মালয়েশিয়ার পেনাং।
৩৫. EEZ কী- Exclusive Economic
Zone
৩৬. EEZ এর
বিস্তার কত- ২০০ নটিক্যাল মাইল বা ৩৭০ কিমি।
৩৭. ভারতের
ন্যাশনাল ফিসারিজ ডেভেলপমেন্ট বোর্ড- এর প্রধান কার্যালয় কোথায় অবস্থিত-
হায়দ্রাবাদ।
৩৮. পৃথিবীর বৃহত্তম
মগ্নচড়ার নাম কী- গ্র্যান্ড ব্যাঙ্ক।
৩৯. গ্র্যান্ড
ব্যাঙ্ক মগ্ন চড়া কোথায় অবস্থিত- উত্তর আটলান্টিক মহাসাগরের নিউফাউন্ডল্যান্ড
দ্বীপপুঞ্জের কাছে।
৪০. ভারতের বৃহত্তম
অভ্যন্তরীন মৎসক্ষেত্রটি হল- চিল্কা হ্রদ।
৪১. সাউথ প্যাচেস-
নামে মৎসক্ষেত্রটি কোন্ দেশের অধীনে- বাংলাদেশ।
৪২. বিশ্বের
বৃহত্তম মৎস বন্দর হল- পোর্ট অফ ভিগো।
No comments